আধুনিক বাংলা বানানের নিয়ম
১. তৎসম শব্দের বানান অপরিবর্তিত থাকবে। যেমন : চন্দ্র, সূর্য, নদী।
২. তৎসম শব্দে ট ঠ ড ঢ-য়ের পূর্বে ‘ণ’ হয়। যেমন- কণ্টক, লুণ্ঠন, প্রচণ্ড
৩. “রেফ”এর পর ব্যঞ্জন বর্ণের দ্বিত্ব হয় না। যেমন- কর্জ, শর্ত, পর্দা।
৪. শব্দের শেষে “হস” চিহ্ন থাকবে না। যেমন- ওস্তাদ, চেক, কংগ্রেস।
৫. শব্দের শেষে “বিসর্গ” থাকবে না। যেমন : ক্রমশ, প্রায়শ, মূলত।
৬. এই সকল শব্দে ‘য’ না লিখে ‘জ’ লেখা বিধেয়। যেমন- কাজ, জোড়া, জুতা।
৭. আলি প্রত্যয়যুক্ত শব্দে ই-কার হবে। যেমন: খেয়ালি, মিতালি, সোনালি।
৮. স্ত্রীবাচক শব্দের শেষে ঈ-কার দেওয়া যেতে পারে৷ : রানী, পরী, গাভী।
২. তৎসম শব্দে ট ঠ ড ঢ-য়ের পূর্বে ‘ণ’ হয়। যেমন- কণ্টক, লুণ্ঠন, প্রচণ্ড
৩. “রেফ”এর পর ব্যঞ্জন বর্ণের দ্বিত্ব হয় না। যেমন- কর্জ, শর্ত, পর্দা।
৪. শব্দের শেষে “হস” চিহ্ন থাকবে না। যেমন- ওস্তাদ, চেক, কংগ্রেস।
৫. শব্দের শেষে “বিসর্গ” থাকবে না। যেমন : ক্রমশ, প্রায়শ, মূলত।
৬. এই সকল শব্দে ‘য’ না লিখে ‘জ’ লেখা বিধেয়। যেমন- কাজ, জোড়া, জুতা।
৭. আলি প্রত্যয়যুক্ত শব্দে ই-কার হবে। যেমন: খেয়ালি, মিতালি, সোনালি।
৮. স্ত্রীবাচক শব্দের শেষে ঈ-কার দেওয়া যেতে পারে৷ : রানী, পরী, গাভী।
No comments:
Post a Comment