Gallery

Breaking

Thursday 2 January 2020

সিরাজউদ্দৌলা নাটক

নাট্যকার-পরিচিতি
সিকান্দার আবু জাফর ১৯১৮ সনে সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলার তেঁতুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। মূলত একজন কবি হলেও সাহিত্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ছিল তাঁর স্বচ্ছন্দ পদচারণা। প্রগতিশীল সাংস্কৃতিক আন্দোলনে তিনি বরাবরই অগ্রবর্তী ছিলেন। তাঁর সম্পাদনায় দীর্ঘকাল ধরে প্রকাশিত মাসিক সাহিত্য পত্রিকা ‘সমকাল’ হয়ে উঠেছিল তরুণ সাহিত্যিকদের মিলনক্ষেত্র, পাকিস্তান অপশাসনের বিরুদ্ধে বুদ্ধিবৃত্তিক প্রতিবাদ ও প্রতিরোধের এক বলিষ্ঠ প্লাটফর্ম।

পাকিস্তানি সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার কণ্ঠে প্রতিবাদ ব্যক্ত করায় এই পত্রিকাটি একাধিকবার নিষিদ্ধ ও এর প্রকাশিত সংখ্যা বাজেয়াপ্ত হয়েছিল।

সিকান্দার আবু জাফরের শিক্ষাজীবন শুরু হয় খুলনার তালা বিডি ইংরেজি উচ্চ বিদ্যালয়ে। সেখানকার পাঠ সমাপ্ত করে তিনি কলকাতার সুরেন্দ্রনাথ কলেজে (পূর্বনাম রিপন কলেজ) অধ্যয়ন করেন। শিক্ষাজীবন সমাপ্ত হবার পর ১৯৪১ সন থেকে বিভিন্ন ধরনের মননশীল পেশায় তিনি যুক্ত হন। দেশভাগের পর তিনি পূর্ব বাংলায় চলে আসেন এবং ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত রেডিও পাকিস্তানের স্টাফ  আর্টিস্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ছিলেন মুখ্যত একজন সাংবাদিক। কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত ‘নবযুগ’ পত্রিকায় কাজ করার অভিজ্ঞতাও তাঁর ছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময় কলকাতা থেকে ‘সাপ্তাহিক অভিযান’ পত্রিকা সম্পাদনা ও প্রকাশের গুরুদায়িত্ব পালন করেন তিনি। ‘আমাদের সংগ্রাম চলবেই’, ‘বাংলা ছাড়ো’ প্রভৃতি বিখ্যাত রচনার স্রষ্টা সিকান্দার আবু জাফর নাট্যকার হিসেবেও বিশেষভাবে সমাদৃত ছিলেন। ‘সিরাজউদ্দৌলা’ ছাড়াও তাঁর আরও যেসব বিখ্যাত নাটক রয়েছে তাদের মধ্যে ‘মাকড়সা’(১৯৬০), ‘শকুন্ত উপাখ্যান’(১৯৬২) এবং ‘মহাকবি আলাওল’ (১৯৬৬) বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। নাট্যচর্চার স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৬৬ সালে তাকে বাংলা একাডেমি পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। কবিতা ও নাটকের পাশাপাশি উপন্যাস অনুবাদসহ বিভিন্ন সৃষ্টিশীল কর্মকান্ডে তিনি সবিশেষ কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখেন।

১৯৭৫ সালের ৫ই আগস্ট তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।




১. নবাব সিরাজের বিবেচনায় ঘসেটি বেগম-
ক.কুচক্রী
খ.ক্ষমতাভিলাষী
গ.স্বার্থপরায়ণ রমণী
ঘ.সবগুলো
সঠিক উত্তর গ

২. উক্ত চরিত্রের মধ্যে প্রতিফলিত হয়েছে-
ক.নৈরাশ্যবোধ
খ.কৃতঘ্নতা
গ.অসৌজন্য
ঘ.সবগুলো
সঠিক উত্তর খ

৩. মিরজাফর ভারতবর্ষে আসে কোথা থেকে?
ক.ইরাক থেকে
খ.চীন থেকে
গ.পারস্য থেকে
ঘ.পর্তুগাল থেকে
সঠিক উত্তর গ

৪. ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে মোট কতটি দৃশ্য রয়েছে?
ক.৮টি
খ.৯টি
গ.১০টি
ঘ.১২টি
সঠিক উত্তর ঘ

৫. নারায়ণ সিংহকে গুলি করে হত্যা করে কে?
ক.ক্লাইভ
খ.দুজন গোরা সৈন্য
গ.মিরজাফর
ঘ.রায়দুর্লভ
সঠিক উত্তর ক

৬. ‘নবী কাহিনী’ নাটকটির রচয়িতা কে?
ক.হুমায়ূন আহমেদ
খ.জহির রায়হান
গ.দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
ঘ.সিকান্দার আবু জাফর
সঠিক উত্তর ঘ

৭. ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে যে পাখির ডাক ‘অমঙ্গলসূচক’ হিসেবে বিবেচিত-
ক.পেঁচার ডাক
খ.কোকিলের ডাক
গ.কাকের ডাক
ঘ.সবগুলো
সঠিক উত্তর ক

৮. ইংরেজরা কাকে ঘুষ দিযে চন্দননগর ধ্বংস করেছে?
ক.দেশপ্রেমিক মোহনলালকে
খ.বেইমান নন্দকুমারকে
গ.রাজবল্লভকে
ঘ.নবাবকে
সঠিক উত্তর খ

৯. ‘ধড়িবাজ’ শব্দটির সমার্থক নয় কোনটি?
ক.ধূর্ত
খ.ফন্দিবাজ
গ.প্রতারকধাক্কা
ঘ. সবগুলো
সঠিক উত্তর  ঘ সবগুলো

১০. সিকান্দার আবু জাফর কোন জেলায় জন্মগ্রহণ করেন?
ক.সাতক্ষীরা
খ.যশোর
গ.কুষ্টিয়া
ঘ.ঢাকা
সঠিক উত্তর ক



১১.যুদ্ধক্ষেত্রে সাদা নিশান উড়ানো হয়  কেন?
ক.যুদ্ধ বিরতির জন্যে
খ.যুদ্ধ জোরদার করার জন্যে
গ.সন্ধি স্থাপনের জন্যে
ঘ.বিপদমুক্ত অবস্থানের জন্যে
উত্তর; গ

১২কারা এদেশে সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করেছে?
ক.ডাচরা
খ.ফরাসিরা
গ.তুর্কিরা
ঘ. ইংরেজরা
উত্তর: ঘ

১৩.নবাবের সৈন্যরা দুর্গ আক্রমন  করলে দুর্গের ভেতরের ইংরেজদের  অবস্থা কেমন হয়েছিল ?
ক.উৎসাহব্যঞ্জক
খ. শোচনীয়
গ.সাহসী
ঘ.ভয়ংকর
উত্তর : খ

১৪.গভর্নকে পালাতে দেখে কে গুলি ছুড়েছিল ?
ক.ওয়ালিদ খান
খ.একজন রক্ষী
গ.উমিঁচাদ
ঘ.কালাচাঁদ
উত্তর: খ

১৫.ইংরেজরা আত্নরক্ষার  অজুহাতে গোপনে অস্ত্র আমদানি করছিল কোথায় ?
ক.ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গে
খ.কাশিম বাজার কুঠিতে
গ.ফকল্যান্ডের বাংলোতে
ঘ.জাফরগঞ্জের কয়েদ খানায়
উত্তর: খ

১৬.মোহাম্মদী বেগ কত টাকার বিনিময়ে সিরাজকে হত্যা করতে রাজি হয়েছিল ?
ক. দশ হাজার টাকা
খ.আট হাজার টাকা
গ.ছয় হাজার টাকা
ঘ.পাচঁ হাজার টাকা
উত্তর: ক. দশ হাজার টাকা

১৭.সিকান্দার আবু জাফর কোন পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন?
ক.নবযুগ
খ.সমকাল
গ.সবুজপত্র
ঘ.লাঙ্গল
উত্তর:সমকাল

১৮.ফরাসিরা ডাকাত আর ইংরেজরা অতিশয় সজ্জন ব্যক্তি, কেমন –উক্তিটি কার ?
ক.সাফ্রেঁর
খ.মোহনলালের
গ.উমিঁচাদের
ঘ.সিরাজের
উত্তর: ঘ সিরাজের

১৯.ব্রিটিশ সিংহ ভয়ে লেজ গুটিয়ে নিল এ বড় লজ্জার কথা  উক্তিটি কার ?
ক.মিরজাফনর
খ.জগৎশেষ্ঠ
গ.রায়দুর্লভ
ঘ. উমিচাঁদ
উত্তর: উমিচাঁদ

২০.যত বড় মুখ নয় তত বড় কথা ?সংলাপটি বলেছে—
ক. হলওয়েল
খ. ওয়ালি খান
গ. ক্রেটন
ঘ.সিরাজ
উত্তর : গ. ক্রেটন

২১.সিরাজউদৌলা নাটকে  কে নবাব হলে সকলের উদ্যেশই হাসিল হবে ।
ক.মিরজাফর
খ.মানিকচাদঁ
গ.ঘসেটি-বেগম
ঘ. শওকতজঙ্গ
উত্তর:শওকতজঙ্গ

২২.রাইসুল জুহালা  কে?
ক.মিরমর্দান
খ.মোহনলাল
গ.নারায়ন সিং
ঘ.মিরন
উত্তর:নারায়ন সিং

২৩.নবাব সিরাজ রাজধানীতে ফিরে আসতে চেয়েছেন কেন?
ক.নিজ প্রাণ বাচাঁতে
খ.যুদ্ধ জয় নিশ্চিত জেনে
গ.পুনরায় সুসংগঠিত হতে
ঘ.পরাজয় অপরিহার্য বলে
উত্তর:গ.পুনরায় সুসংগঠিত হতে

২৪.নাটক শব্দের আভিধানিক অর্থ কি ?
ক.অভিনয় করা
খ.নড়াচরা করা
গ.নৃত্যগীত করা
ঘ. সংলাপ করা
উত্তর; খ.নড়াচরা করা

২৫.সিরাজকে হত্যা করার জন্য  মোহাম্মদিবেগকে কত টাকা অগ্রিম দিতে হয়  ?
ক.দুই হাজার
খ. পাচঁ হাজার
গ.দশ হাজার
ঘ. পনেরো হাজার
উত্তর: পাচঁ হাজার

২৬.সিকান্দার আবু জাফর কোথায় জন্মগ্রহন করেন?
ক.রংপুর জেলার মিঠাপুকুর
খ.সাতক্ষীরার জেলার তালা উপজেলায়
গ.রাজবাড়ী জেলার পাংশা
ঘ.বরিশাল জেলার নলছিটি উপজেলায়
উত্তর : খ.সাতক্ষীরার জেলার তালা উপজেলায়

















সৃজনশীল প্রশ্ন
---------------
রুধিলা বাসবত্রাস...
...ধর্ম পথগামী
হে রাক্ষস রাজানুজ, বিখ্যাত জগতে
তুমি কোন ধর্মমতে, কহ দাসে, শুনি
জ্ঞাতিত্ব, ভ্রাতৃত্ব, জাতি এ সকলে দিলা জলাঞ্জলি?

ক. সিরাজউদ্দৌলা নাটকে কয়টি দৃশ্য রয়েছে?
খ. ‘লুত্ফা, এত দেয়াল কেন বলো তো’ বক্তব্যটির তাত্পর্য কী?
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত ‘রাক্ষসরাজানুজ’-এর কর্মের সঙ্গে সিরাজউদ্দৌলা নাটকের কোন কোন চরিত্রের কর্মের সাদৃশ্য আছে; ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘বাসবত্রাস-এর জ্ঞাতিত্ব, ভ্রাতৃত্ব ও জাতিগত প্রেম নবাব সিরাজউদ্দৌলার মধ্যে সমভাবে বিরাজিত। মতামতের সপক্ষে যুক্তি দাও।


উত্তর-ক: সিরাজউদ্দৌলা নাটকে ১২টি দৃশ্য রয়েছে।

উত্তর-খ: ‘লুত্ফা, এত দেয়াল কেন বলো তো’ বক্তব্যে সিরাজউদ্দৌলার শাসনব্যবস্থার নানা বাধাবিপত্তির কথা বোঝানো হয়েছে।
নবাব আলীবর্দির মৃত্যুর পর সিরাজউদ্দৌলা বাংলার সিংহাসনে বসেন। সেই থেকে তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য নানা রকম ষড়যন্ত্র করা হয়, যাতে নবাবের বিশ্বস্ত লোকেরা জড়িত ছিল। এসব ষড়যন্ত্র, বাধাবিপত্তির কিছু নবাব ভেঙে দেন। কিছুটা তিনি পার হয়ে যান। কিন্তু তারপরও চারপাশে থেকে যায় অনেক ষড়যন্ত্রের জাল। এ জন্য এক অসহায় মানুষ হয়ে তিনি তাঁর স্ত্রী লুত্ফাকে এ কথা জিজ্ঞাসা করেন।

উত্তর-গ: উদ্দীপকে বর্ণিত ‘রাক্ষসরাজানুজ’ -এর কর্মের সঙ্গে সিরাজউদ্দৌলা নাটকের মীর জাফর, রাজবল্লভ, জগেশঠ এবং রায়দুর্লভ চরিত্রের কর্মের সাদৃশ্য রয়েছে।
সিরাজউদ্দৌলা ছিলেন বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব। নবাব আলীবর্দি খাঁর মৃত্যুর পর সিরাজউদ্দৌলা বাংলার সিংহাসনে বসেন। তিনি সিংহাসনে বসার পর ইংরেজদের নানা কুটিলতা ধরে ফেলেন এবং বাংলায় তাদের ব্যবসা বন্ধ করার নির্দেশ দেন। এতে করে ইংরেজরা তাঁর প্রতি ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। মীর জাফর, রায়দুর্লভ, রাজবল্লভ এঁরা বাংলার মন্ত্রিপরিষদের সদস্য হয়েও বাংলার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেন। তাঁরা ইংরেজদের সঙ্গে একজোট হন। এঁরা নবাবকে সাহায্য করার মিথ্যা আশ্বাস দেন। এর ফলে তাঁরা পলাশীর যুদ্ধে অংশগ্রহণ করলেও কেউ যুদ্ধ করেননি। এতে নবাবের করুণ পতন হয়।
উদ্দীপকের ‘রাক্ষসরাজানুজ’ বলতে বিভীষণকে বোঝানো হয়েছে, যিনি রাম-লক্ষ্মণের পক্ষ নিয়ে নিজের জাতির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিলেন। অর্থাত্ রাক্ষসরাজানুজের সঙ্গে সিরাজউদ্দৌলা নাটকের মন্ত্রিপরিষদের কর্মের সাদৃশ্য রয়েছে।

উত্তর-ঘ: সিকান্দার আবু জাফর রচিত সিরাজউদ্দৌলা নাটকটি করুণ রসাত্মক; এক অপরিসীম যন্ত্রণাদগ্ধ পরিণতির রচনা। এক অনিবার্য ও ভয়াবহ পরিণতির দিকে এগিয়ে যাওয়া সত্ত্বেও আপন লক্ষ্যে অবিচল থাকার মধ্য দিয়ে লেখক সিরাজউদ্দৌলাকে এক আলোকসামান্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। আলীবর্দি খাঁ তাঁর মৃত্যুর সময় বাংলার সিংহাসনের দায়িত্ব দিয়ে যান সিরাজউদ্দৌলাকে। সিংহাসনে বসার পর সিরাজউদ্দৌলা ইংরেজদের নানা কুটিলতার কথা জানতে পারেন। এ কারণে তিনি ইংরেজদের এ দেশে ব্যবসা করা নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। এ ছাড়া বাংলার মুক্তির জন্য সিরাজ প্রাণপণ চেষ্টা করেন। পুনরায় ইংরেজরা বাংলার চাষিদের ওপর নীল চাষ করার জন্য অত্যাচার চালালে নবাব তাঁর দোষ স্বীকার করে নেন। তিনি মনে করেন, তাঁর নিজের ভুলের কারণে তিনি বাংলার প্রজাসাধারণের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য বিধান করতে পারেননি। সিরাজের মধ্যে জ্ঞাতিত্ব, ভ্রাতৃত্ব ও জাতিগত প্রেম বিদ্যমান ছিল। নবাবের বিরুদ্ধে যখন তাঁর আত্মীয় ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়, তখন নবাব তা জানা সত্ত্বেও তাঁর মানবিক গুণাবলি থেকে তাদের শাস্তির বিধান করতে পারেননি। পলাশীর যুদ্ধে পরাজিত হওয়ার পরও একজন সামন্ত নবাব থেকে জনতার শক্তিতে জাগ্রত হওয়ার বিশ্বাস নিয়ে তাঁকে দেশপ্রেমিক নেতায় পরিণত করেছে। তিনি মৃত্যুর আগমুহূর্তেও বাংলার মুক্তির জন্য প্রার্থনা করেন।
উদ্দীপকের ‘বাসবত্রাস’ তথা মেঘনাদের মধ্যেও ছিল জ্ঞাতিত্ব, ভ্রাতৃত্ব ও জাতিগত প্রেম। রাম-লক্ষ্মণ রাক্ষসপুরী আক্রমণ করলে মেঘনাদ তাদের প্রতিহত করার চেষ্টা করেন। কিন্তু বিশ্বাসঘাতকতার কারণে তিনি পরাজিত হন। তিনি আমৃত্যু রাক্ষসপুরীকে রক্ষা করার চেষ্টা করেন।
সুতরাং ‘বাসবত্রাস-এর জ্ঞাতিত্ব, ভ্রাতৃত্ব ও জাতিগত প্রেম নবাব সিরাজউদ্দৌলার মধ্যে সমভাবে বিরাজিত’—উক্তিটি যথার্থ।



No comments: